‘চাঁদের বুড়ির পান্তা ইলিশ' ছোটদের ভাবনার কল্পকথা। এ উপন্যাসে তারা নিজেদের ইচ্ছাকে লাটাইয়ের সুতোর মতো ছাড়তে থাকে। চাঁদের বুড়ি তাদের স্বপ্ন। চাঁদের বুড়ির আছে পান্তা ভাতের হাঁড়ি আর ভাজা ইলিশের টুকরো । এ ভাত আর ইলিশ ভাজা কখনো ফুরোয় না । আমাদের দেশের রূপকথায় ডাইনিদের দেখানো হয়েছে খারাপ ভাবে। যেসব নারীরা খারাপ তারাই ডাইনি । ছোটদের মন থেকে ভুল ধারণা ভাঙানোর জন্য একজন মায়াবতী ডাইনি আছে এই উপন্যাসে। সে নিজের সবুজ আলো দিয়ে ভালোবাসায় আগলে রাখে ছেলেমেয়েদের। ডাইনি বুড়ি ছেলেমেয়েদের নিয়ে চাঁদের দেশে বেড়াতে যায়। ওদেরকে চাঁদের দেশে বেড়াতে যাওয়ার আমন্ত্রণ জানায় চাঁদের বুড়ি। ওখানে ছিল নীল আর্মস্ট্রং। তিনিই প্রথম মানুষ যিনি চাঁদে পা রাখেন। নীল তাঁর কলাম্বিয়া মডিউলে করে ছেলেমেয়েদের বাংলাদেশে নিয়ে আসে। ছেলেমেয়েরা নীলকে স্মৃতিসৌধে তাঁর ভেলা নামাতে বলে। নীল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণে স্মৃতিসৌধে ফুল দেয় । ‘চাঁদের বুড়ির পান্তা ইলিশ' স্বপ্ন দেখার গল্প । ছোটদের স্বপ্নই ছুঁতে পারে আগামী দিন । এ উপন্যাস আগামী দিনের গল্পও।
Title | চাঁদের বুড়ির পান্তা ইলিশ |
Author | সেলিনা হোসেন, Selina Hossain |
Publisher | জনতা প্রকাশ |
ISBN | |
Edition | |
Number of Pages | 96 |
Country | Bangladesh |
Language | Bengali, |
0 Review(s) for চাঁদের বুড়ির পান্তা ইলিশ